প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য :
আমাদের শিক্ষাপ্রদানের উদ্দেশ্যে:
- ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে পাঠ্যক্রম-এর আধুনিকায়ন
- সময় ও যুগের চাহিদা মাফিক মূল্যবোধভিক্তিক শিক্ষার প্রসার।
- শিক্ষার্থীদেরকে তাওহীদ, রিসালত ও আখেরাতে পরিপূর্ণ বিশ^াসী করে গড়ে তোলা।
- শিক্ষার্থীদের মধ্যে আল্লাহর দাস (আব্দ) ও প্রতিনিধি (খলিফা) হিসেবে দায়িত্ব পালনের প্রেরণা ও যোগ্যতা সৃষ্টি করা।
- সময় ও যুগের চাহিদা মাফিক দক্ষ ও যোগ্য গবেষক, আবিস্কারক, চিন্তাবিদ, লেখক, বিচারক, শিক্ষক, সৈনিক,
সমাজকর্মী, প্রশাসক, অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, চিকিৎসক, প্রকৌশলীসহ সমাজ ও রাষ্ট্রের উন্নতি
এবং সকল ক্ষেত্র ও বিভাগ পরিচালনার উপযুক্ত নাগরিক গড়ে তোলা। - শিক্ষার্থীদেরকে প্রমিথ উচ্চারণে বাংলাসহ আরবি ও ইংরেজী ভাষায় সমান দক্ষতা অর্জন করা।
- ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে নৈতিক, মানবিক, সাংস্কৃতিক, বিজ্ঞানভিত্তিক ও সামাজিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাকল্পে
শিক্ষার্থীদের মননে, কর্মে ও ব্যবহারিক জীবনে উদ্দীপনা সৃষ্টি করা। - জাতীয় ও ইসলামি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ধারা বিকশিত করে প্রজন্ম পরম্পরায় সঞ্চালনের ব্যবস্থা করা।
- শিক্ষার্থীদের মধ্যে তথ্য প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারে অনুপ্রেরণা সৃষ্টি করা।
- মুখস্থ বিদ্যার পরিবর্তে বিকশিত চিন্তাশক্তি, কল্পনাশক্তি এবং অনুসন্ধিৎসু মননের অধিকারী হয়ে শিক্ষার্থীরা
যাতে জ্ঞান, দক্ষতা, দৃঢ়তা, বিশ^াস এবং অভ্যাসে আত্ম নির্ভরশীলতা অর্জন করতে পারে তা নিশ্চিত করা। - জ্ঞানভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর (স্মার্ট) সমাজ ও দেশ গড়ার লক্ষ্যে তথ্যপ্রযুক্তি (আইসিটি) এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য
(গণিত, বিজ্ঞান ও ইংরেজি) শিক্ষাকে যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করা। - মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করে তোলা ও তাদের চিন্তা-চেতনায় দেশাত্ববোধ, জাতীয়তাবোধ
এবং তাদের চরিত্রে সুনাগরিকের গুণাবলির যেমন: নীতিবান ধার্মিক ও ন্যায়বোধ, চেতনাবোধ, কর্তব্যবোধ,
মানবাধিকার সচেতনতা, শৃঙ্খলা, সৎ জীবনযাপনের মানসিকতা, সৌহার্দ্য ইত্যাদি বিকাশ ঘটানো। - শিক্ষার্থীদের মধ্যে আল্লাহ প্রদত্ত নির্দেশনার আলোকে জীবন, জগত ও পরকালীন মুক্তির সমন্বয় সাধনের
যোগ্যতা অর্জন এবং জীবনের চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করা। - দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতি সাধনের জন্য শিক্ষাকে সৃজনধর্মী, প্রয়োগমুখী ও উৎপাদন
সহায়ক করে তোলা এবং শিক্ষার্থীদেরকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে নিজস্ব বিশ^াস ও নীতির আলোকে বিশ্লেষন
করার দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হিসেবে গড়ে তোলা। - বৈষম্যহীন সমাজ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে মেধা ও প্রবণতা অনুযায়ী স্থানিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থান
নির্বিশেষে সকলের জন্য শিক্ষা লাভের সমান সুযোগ-সুবিধা অবারিত করা।